ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৯ নভেম্বর

নিউজ ডেস্ক

নিউজ প্রকাশের তারিখ : ইং

ছবি: সংগৃহীত

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ ঘোষণা করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই ও সিএসই) তথ্য অনুযায়ী, এজিএম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৯ নভেম্বর। তবে সভাটি কোথায় অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে পরে জানাবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

এর আগে ২৬ আগস্ট পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ২০২৪ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ব্যাংকটি। আলোচ্য বছরে ইসলামী ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৮ টাকা, যা আগের বছরের ৩.৯৫ টাকার তুলনায় অনেক কম। একই সঙ্গে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৪.৩৬ টাকা।

কমেন্ট বক্স

দেশের বাজারে বাড়লো স্বর্ণের দাম

ইং

শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের নতুন দাম ঘোষণা করেছে বাজুস। রোববার (৩০ নভেম্বর) থেকে এই দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বৃদ্ধির কারণে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন মূল্য তালিকা অনুযায়ী—

২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) দাম হবে ২,১০,৫৭০ টাকা

২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ২,০১,০০৬ টাকা

১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি ১,৭২,২৮৯ টাকা

সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ প্রতি ভরি ১,৪৩,৩২৭ টাকা

এছাড়া বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে সরকার-নির্ধারিত ৫% ভ্যাট এবং বাজুস নির্ধারিত ন্যূনতম ৬% মজুরি যুক্ত করতে হবে। গহনার নকশা ও মানের ওপর ভিত্তি করে মজুরি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।

এর আগে ২০ নভেম্বর স্বর্ণের দাম সর্বশেষ সমন্বয় করা হয়েছিল। সেদিন ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ভরিতে ১,৩৫৩ টাকা কমিয়ে ২,০৮,১৬৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

২১ ক্যারেটের দাম ছিল ১,৯৮,৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১,৭০,৩১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির ১,৪১,৬৪৮ টাকা—যা ২১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হয়।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৮১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে—এর মধ্যে ৫৫ বার বেড়েছে, এবং ২৬ বার কমেছে। গত বছর মোট ৬২ বার দাম সমন্বয় করা হয়েছিল; ৩৫ বার বেড়েছে এবং ২৭ বার কমেছে।

এদিকে রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে—

২২ ক্যারেট রুপা প্রতি ভরি ৪,২৪৬ টাকা

২১ ক্যারেট ৪,০৪৭ টাকা

১৮ ক্যারেট ৩,৪৭৬ টাকা

সনাতন পদ্ধতি ২,৬০১ টাকা

চলতি বছর রুপার দাম ৯ বার সমন্বয় হয়েছে—এর মধ্যে ৬ বার বৃদ্ধি এবং ৩ বার হ্রাস পেয়েছে। গত বছর সমন্বয় করা হয়েছিল মোট ৩ বার।

চার মাসে রাজস্ব প্রবৃদ্ধি ১৫.৫৪ শতাংশ

ইং

চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে রাজস্ব আদায় গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৫.৫৪ শতাংশ বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রকাশিত সাময়িক হিসাব অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে এক লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকা।

গত বছর এই সময়ে জুলাইয়ের অভ্যুত্থান, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার কারণে অর্থনীতি প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছিল। সেই পরিস্থিতির মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছিল এক লাখ তিন হাজার ৪০৯ কোটি টাকা।

নতুন হিসাব অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৫৪ শতাংশে। তবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় এনবিআর এখনও পিছিয়ে আছে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা। প্রথম চার মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল এক লাখ ৩৬ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা।

সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি এসেছে স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) খাতে, যেখানে আদায় হয়েছে ৪৬ হাজার ৮৭৮ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে আদায় হয়েছে ৩৭ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা, যা গত বছরের তুলনায় ১৬ দশমিক ১১ শতাংশ বেশি।

মদানি ও রপ্তানি খাতে একই সময়ে আদায় দাঁড়িয়েছে ৩৪ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা; প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, যার প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ২ দশমিক ২৩ শতাংশ।

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৯ শতাংশ। এর মধ্যে এনবিআরের লক্ষ্য ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য উৎস থেকে সংগ্রহের লক্ষ্য ৬৫ হাজার কোটি টাকা।

রমজান সামনে রেখে ছয় নিত্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

ইং

রমজানে সয়াবিন তেল, চিনি, মসুর ডাল, ছোলা, মটর ডাল এবং খেজুরের চাহিদা প্রতি বছরই বেড়ে যায়। এজন্য চলতি বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে এসব পণ্যের আমদানি জন্য খোঁলপত্র (এলসি) খোলার পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি হয়েছে। আমদানির তথ্য অনুযায়ী, এ সময়ে সয়াবিন তেল আমদানি ৩৬ শতাংশ, চিনি ১১ শতাংশ, মসুর ডাল ৮৭ শতাংশ, ছোলা ২৭ শতাংশ, মটর ডাল ২৯৪ শতাংশ এবং খেজুরের আমদানি ২৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রমজান শুরু হতে পারে।

প্রতিবারের মতো রমজানে তেল ও চিনির চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই শীর্ষ গ্রুপগুলো সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে এ দুটি পণ্যের এলসি খোলা বাড়িয়েছে। পাশাপাশি, আগে থেকেই রমজানের জন্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য মজুদ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই ধারা নভেম্বর ও ডিসেম্বরেও চলবে। অধিকাংশ পণ্য আগেই দেশে আনা হলেও বাকি অংশ রোজা শুরু হওয়ার এক মাস আগ পর্যন্ত পৌঁছাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে মোট ৬.২৯ বিলিয়ন ডলার এবং অক্টোবর মাসে ৫.৬৪ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। একই সময়ে সয়াবিন তেলের এলসি খোলা হয়েছে ৪ লাখ ৯৪ হাজার ৮৬৫ টন, যা গত বছরের ৩ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৪ টনের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। চিনি আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৭২ টন, যা আগের বছরের ২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৪৬ টনের চেয়ে বেশি।

ডাল আমদানির এলসিও বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬,৯১২ টন থেকে ৫০,৩৫৫ টনে। ছোলার এলসি ৪২,৮৯১ টন থেকে বেড়ে ৫৪,৫১৬ টনে, খেজুরের এলসি ৩,০৬৩ টন থেকে বেড়ে ১০,১৬৫ টনে এবং মটরের এলসি ৪১,৮১৫ টন থেকে বেড়ে ১ লাখ ৬৪,৮১০ টনে দাঁড়িয়েছে।

আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, ব্যাংকগুলোতে ডলারের সংকট না থাকায় এলসি খোলার এই বৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে। ২০২২ সালের মাঝামাঝি দেশে ডলারের সংকট দেখা দেয়ার কারণে তখন আমদানি সীমিত ছিল। তবে এখন সেই সমস্যা দূর হয়েছে। এছাড়া, রমজানে ভোগ্যপণ্য আমদানি নির্বিঘ্ন করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এলসি খোলার ক্ষেত্রে মার্জিন ছাড় দেয়।

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে

ইং

১৮৯ কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারি মামলায় ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন। মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত মাসুদকে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ জালাল। শুনানি শেষে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলাটি ২৮ সেপ্টেম্বর দায়ের করা হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, অগ্রণী ব্যাংকের চট্টগ্রামের আছাদগঞ্জ শাখা থেকে নিয়ম ভঙ্গ করে ১৮৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন মাসুদসহ ১১ জন। মাসুদ এক সময় অগ্রণী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন

রূপালী ব্যাংকে জাতীয়তাবাদী ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন

ইং

রাষ্ট্রায়ত্ত রূপালী ব্যাংকে জাতীয়তাবাদী ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (জেবিএবি) ৬১ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে মো. নওহীদ শাওন সভাপতি এবং আনহার আজিজ সাফিন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন।

বুধবার (১৯ নভেম্বর) জেবিএবির কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন এবং সদস্য সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কমিটি অনুমোদিত হয়েছে।

নতুন কমিটিতে সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সোহেল আহমেদ। সহসভাপতিদের মধ্যে রয়েছেন মো. নওহীদ শাওন, সোহেল আহমেদ, মো. আব্দুল হামিদ, মো. আব্দুল হালিম, মো. জামাল হোসেন, মো. জসিম উদ্দিন, মো. আরিফুর রহমান, শেখ মাজেদুল ইসলাম, মো. নুর আলম (ঢাকা উত্তর), মো. জহিরুল ইসলাম আকন্দ (ঢাকা দক্ষিণ), মো. আবিদ হাসান (খুলনা), মো. ইমদাদুল হক (রাজশাহী), মো. সেলিম হোসেন (কুমিল্লা), আব্দুল্লাহ আল মামুন (চট্টগ্রাম), মো. রফিকুল ইসলাম (বরিশাল) এবং মো. হাফিজুর রহমান (ময়মনসিংহ)।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মো. সিরাজুল ইসলাম। সহ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন রিয়াজ আহমেদ ও আবু সুফিয়ান জুয়েল। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মো. পারভেজ আলম, মো. খাইরুল ইসলাম, মো. রহমত উল্লাহ রাসেল (কুমিল্লা), মো. হাসান ইমাম (রাজশাহী), মো. আলমগীর (চট্টগ্রাম), মো. সানাউল্লাহ (বরিশাল), মুহাম্মদ আব্দুর রহিম (ময়মনসিংহ) ও মো. মফিদুল ইসলাম (ফরিদপুর)।

দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন বিজয় কৃপা ঘোষ, প্রচার সম্পাদক মো. রহুল আমীন, অর্থ সম্পাদক এস.এম.ডি ফয়েজ খান, সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মো. ইবনে মিজান, আন্তর্জাতিক সম্পাদক মো. রাশেদুল আলম, সমাজসেবা সম্পাদক শেখ মো. শরীফুল ইসলাম, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. ইউসুফ আলী, আইন বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ শাহরিয়ার হাবিব, পরিকল্পনা ও গবেষণা সম্পাদক রূহানী আমরিন, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. সাইদুর রহমান, ক্রীড়া সম্পাদক তামজিদ হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ফাতেমা জাহান, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শামীমা আক্তার এবং আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক শাহনাজ বেগম।

সদস্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন মরিয়ম খানম, খন্দকার আতিকুর রহমান, মো. আব্দুল হান্নান, মো. তৌহিদুল আমিন তুহিন, মো. হাসান তারেক, মো. নাজুল হক, মো. রফিকুল ইসলাম, প্রদীপ রায়, মো. আলমগীর হোসেন, পল্লব চক্রবর্তী, মো. শাহিনুজ্জামান কার্জন, মো. আমির হোসাইন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আল আমিন, মো. আহাদ হোসেন, সাব্বির আহমেদ, মো. রমিজ উদ্দিন, মো. নাজিম উদ্দিন এবং আরিফুল ইসলাম।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সর্বোচ্চ সতর্কতা ও যাচাই-বাছাইয়ের পর আগামী দুই বছরের জন্য এই কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যদি কোনো সদস্য জাতীয়তাবাদী আদর্শের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হন বা আদর্শবিরোধী কোনো সংগঠনের পদে থাকেন, তবে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে জেবিএবি থেকে বহিস্কার করা হবে।